বিশেষ প্রতিবেদক : ‘মুজিব জন্মশতবর্ষ’ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় কর্তৃক ‘ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে’ জমিও গৃহ প্রদান কার্যক্রমের দ্বিতীয় পর্যায়ে কক্সবাজারে ঘর পাচ্ছেন এক হাজার ১৮ টি পরিবার।
আগামী ২০ জুন সকাল সাড়ে ১০ টায় ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপকারভোগী পরিবারের মাঝে এসব জমি ও গৃহ হস্তান্তর কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন।
শুক্রবার বিকালে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের শহীদ এ টি এম জাফর আলম সম্মেলন কক্ষে অয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ।
‘মুজিব জন্মশতবর্ষ’ উপলক্ষ্যে জমি ও গৃহ প্রদান কার্যক্রমের দ্বিতীয় পর্যায়ে সারাদেশে ‘ভূমিহীন ও গৃহহীন’ ৫৩ হাজার ৩৪০ টি উপকারভোগী পরিবারের মাঝে ঘর হস্তান্তর করা হবে। এর মধ্যে কক্সবাজার জেলায় রয়ে ১ হাজার ১৮ টি পরিবার।
এর আগে গত ২৩ জানুয়ারী এই কার্যক্রমের আওতায় প্রথম পর্যায়ে কক্সবাজারে জমি ও ঘর পেয়েছিল ৩০৩ টি পরিবার।
এ নিয়ে কক্সবাজার জেলায় এই কার্যক্রমের আওতায় প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ‘জমি ও গৃহ’ পাচ্ছেন মোট ১ হাজার ৪২৩ টি উপকারভোগী পরিবার।
সংবাদ সম্মেলনে জেলা প্রশাসক মামুনুর রশীদ বলেন, সরকারের লক্ষ্য ‘মুজিব জন্মশতবর্ষে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না’। সরকারের এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে ভূমিহীন ও গৃহহীন অসহায় পরিবারগুলোকে কয়েকটি ক্যাটাগরিতে ভাগ ভাগ করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত মতে, যে পরিবার ‘ভূমিহীন ও গৃহহীন’ তাদেরকে ‘ক’ শ্রেণীতে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। চলমান ঘর প্রদান কার্যক্রম এই শ্রেণীরই উপকারভোগী পরিবার।
“ প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের চলমান এই কার্যক্রমের আওতায় প্রথম পর্যায়ে জেলায় বরাদ্ধ পেয়েছিল ৮৬৫ টির পরিবার। এদের মধ্যে ৩০৩ টি পরিবারকে গত ২৩ জানুয়ারী জমি ও ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। এতে অবশিষ্ট ছিল ৫৬২ টি পরিবার। এছাড়া দ্বিতীয় পর্যায়ে বরাদ্ধ পেয়েছে ৫৫৮ টি পরিবার। ”
জেলা প্রশাসক বলেন, “ প্রথম পর্যায়ের অবশিষ্ট ৫৬২ টি পরিবার এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে বরাদ্ধ পাওয়াদের মধ্যে ৪৫৬ টি পরিবারকে আগামী ২০ জুন জমি ও গৃহ প্রদান করা হবে। এছাড়া দ্বিতীয় পর্যায়ে বরাদ্ধ পাওয়া অবশিষ্ট ১০২ টি পরিবারকে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে নির্মাণকাজ সম্পন্ন করে গৃহ হস্তান্তরের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ”
মামুনুর জানান, আগামী ২০ জুন সকাল সাড়ে ১০ টায় ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বিতীয় পর্যায়ে বরাদ্ধ পাওয়া এসব জমি ও গৃহ উপকারভোগী পরিবারের মাঝে হস্তান্তর কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন। জেলার প্রতিটি উপজেলায় আলাদা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এসব জমি ও গৃহ হস্তান্তর করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধন ঘোষণার পর জমির কবুলিয়ত কপি, খতিয়ান ও সনদপত্রসহ ফোল্ডার প্রতিটি উপকারভোগী পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক : টেকনাফের মিনারা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। শনিবার রাত…
বাসস : পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য পুনরুদ্ধারের জন্য বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষকে (বেজা) দেওয়া কক্সবাজারের মহেশখালীর…
নিজস্ব প্রতিবেদক: চকরিয়ায় সুরাজপুর ইয়াংছা সড়কে যাত্রীবাহি সিএনজি চালিত অটোরিকশার সাথে ট্রাক গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে…
নিজস্ব প্রতিবেদক : টেকনাফের হ্নীলায় যৌতুকে দাবিতে মারধরে লুলুয়ান মরজান হিরা (১৭) নামে এক গৃহবধূর…
নিজস্ব প্রতিবেদক : উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ‘পরকিয়া প্রেমের’ জেরে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত হয়েছেন। এ…
ইউএনএইচসিআর-এর উদ্বেগ প্রকাশ নুপা আলম : অর্থ সংকটের কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন কক্সবাজারের উখিয়া স্পেশালাইজড…